উত্তরের হিমেল বাতাস ও কুয়াশার কারণে রাজশাহীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল আটটা পর্যন্ত সূর্যের দেখা না মেলায় নগরজুড়ে শীতের প্রকোপ ছিল চোখে পড়ার মতো। এতে রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কমে গেছে, দেরিতে খুলছে দোকানপাটও।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শনিবার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ। আগের দিন শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই উত্তর দিক থেকে অবিরাম হিমেল হাওয়া বইছে। রাতভর কুয়াশায় আচ্ছন্ন ছিল চারদিক। সকালে সূর্যের দেখা না মেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়ে যায়। এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে নিম্নআয়ের মানুষের ওপর।
শীতের কারণে জীবিকার তাগিদে কাজে বের হতে ভোগান্তির কথা জানান রাজশাহী নগরীর কাজলা এলাকার ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক সাজ্জাদ কালু। তিনি বলেন, ভোরে বের হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু বাতাস এত ঠান্ডা যে বের হতে পারিনি। পরে সকাল সাতটার দিকে বের হয়েছি। হিমেল হাওয়ায় কাজ করা খুব কষ্টকর হয়ে গেছে। হাতে গ্লাভস না থাকলে ঠান্ডায় হাত জমে যায়।
একই এলাকার স্কুলছাত্রী অওরা জানায়, আজ স্কুল নেই, কোচিংয়ে যাচ্ছি। শুক্রবার এত শীত লাগেনি। শনিবার হিমেল হাওয়ার কারণে শীত অনেক বেশি লাগছে। সকালে বের হওয়া খুব কঠিন।
এদিকে জামালপুর রেল বস্তির বাসিন্দাদের মধ্যে শীতজনিত দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। বিভিন্ন বয়সের মানুষ আগুন জ্বেলে শরীর গরম রাখছেন। কেউ চায়ের কাপ হাতে কাঁপছেন, কেউ মোটা কম্বলে মুড়ে নীরবে বসে আছেন। বস্তিবাসীদের অভিযোগ, এখনো সরকারি বা বেসরকারি কোনো উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু হয়নি। ফলে গরম কাপড়ের অভাবে তারা চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রাজিব খান বলেন, শুক্রবারের তুলনায় শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে হিমেল হাওয়া বেড়েছে, যা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে। এতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল আটটা পর্যন্ত সূর্যের দেখা না মেলায় নগরজুড়ে শীতের প্রকোপ ছিল চোখে পড়ার মতো। এতে রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কমে গেছে, দেরিতে খুলছে দোকানপাটও।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শনিবার সকাল ৬টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৮ শতাংশ। আগের দিন শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই উত্তর দিক থেকে অবিরাম হিমেল হাওয়া বইছে। রাতভর কুয়াশায় আচ্ছন্ন ছিল চারদিক। সকালে সূর্যের দেখা না মেলায় শীতের তীব্রতা আরও বেড়ে যায়। এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে নিম্নআয়ের মানুষের ওপর।
শীতের কারণে জীবিকার তাগিদে কাজে বের হতে ভোগান্তির কথা জানান রাজশাহী নগরীর কাজলা এলাকার ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক সাজ্জাদ কালু। তিনি বলেন, ভোরে বের হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু বাতাস এত ঠান্ডা যে বের হতে পারিনি। পরে সকাল সাতটার দিকে বের হয়েছি। হিমেল হাওয়ায় কাজ করা খুব কষ্টকর হয়ে গেছে। হাতে গ্লাভস না থাকলে ঠান্ডায় হাত জমে যায়।
একই এলাকার স্কুলছাত্রী অওরা জানায়, আজ স্কুল নেই, কোচিংয়ে যাচ্ছি। শুক্রবার এত শীত লাগেনি। শনিবার হিমেল হাওয়ার কারণে শীত অনেক বেশি লাগছে। সকালে বের হওয়া খুব কঠিন।
এদিকে জামালপুর রেল বস্তির বাসিন্দাদের মধ্যে শীতজনিত দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। বিভিন্ন বয়সের মানুষ আগুন জ্বেলে শরীর গরম রাখছেন। কেউ চায়ের কাপ হাতে কাঁপছেন, কেউ মোটা কম্বলে মুড়ে নীরবে বসে আছেন। বস্তিবাসীদের অভিযোগ, এখনো সরকারি বা বেসরকারি কোনো উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু হয়নি। ফলে গরম কাপড়ের অভাবে তারা চরম কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রাজিব খান বলেন, শুক্রবারের তুলনায় শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে হিমেল হাওয়া বেড়েছে, যা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে। এতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক